হায়দার হাওলাদার বরগুনার তালতলী উপজেলার কড়ইবাড়িয়া কারিগরি স্কুল এন্ড কলেজের ল্যাব সহকারী হাফিজুর শান্ত নামের এক ব্যাক্তির বিরুদ্ধে ওই বিদ্যালয়ের ৩ জন ছাত্রীর সাথে অনৈতিক (শারীরিক) সম্পর্কের খবর পাওয়া গেছে। এ ঘটনায় ওই এলাকায় চাঞ্চল্যের সৃষ্টি হলে কড়ইবাড়িয়া ইউনিয়নের ১ নং ওয়ার্ড এলাকার বাসিন্দা ও কড়ইবাড়িয়া কারিগরি স্কুল এন্ড কলেজের এক ছাত্রী এলাকা ছাড়া এবং হাফিজুর রহমান শান্ত নামের ওই ব্যাক্তি গা ডাকা দিয়েছে। স্থানীয়রা বলেছেন, কড়ইবাড়িয়া কারিগরি স্কুল এন্ড কলেজের ল্যাব সহকারী হাফিজুর রহমান শান্ত ওই বিদ্যালয়ের শিক্ষার্থীদের প্রাইভেট পড়াতেন কড়ইবাড়িয়া বাজারের নিজ বাসায়। ছাত্রীদের নানা প্রলোভন দেখিয়ে তাদের সাথে শারীরিক সম্পর্ক স্থাপন করাই তার নেশা ও পেশা ছিলো। এবিষয়ে ছাত্রীদের সাথে অনৈতিক সম্পর্ক স্থাপনকারী অভিযুক্ত হাফিজুর রহমান শান্ত নামের ওই ব্যাক্তিকে মুঠোফোনের মাধ্যমে না পাওয়া গেলে ক্ষুদে বার্তা পাঠিয়েও তার সাক্ষাৎ মেলেনি। এবিষয়ে কড়ইবাড়িয়া কারিগরি স্কুল এন্ড কলেজের প্রধান শিক্ষক কবির হোসেন বলেন, কড়ইবাড়িয়া এলাকার একটি মেয়ে আমার এখানে ১০ শ্রেণীতে পড়ে। তাকে প্রাইভেট পড়াতেন শান্ত। তার সাথে এঘটনা শোনার পরে আমি শান্তকে স্কুলে আসতে নিষেধ করেছি। শান্ত আমার এখানে নিয়োগপ্রাপ্ত না, কমিটির মাধ্যমে ল্যাব সহকারী হিসেবে কাজ করত। আর এ ঘটনা এলাকায় ছড়িয়ে পরার পর থেকে সে আর বিদ্যালায়ে আসেনা। তালতলী উপজেলা মাধ্যমিক শিক্ষা অফিসার লিটু চ্যাটারজী বলেন, বিষয়টি সবেমাত্র অবগত হলাম। ওই বিদ্যালয়ের প্রধান শিক্ষকের সাথে বিষয়টি নিয়ে আলোচনা করব।
তথ্য মন্ত্রণালয়ে আবেদনকৃত গণমাধ্যম দৈনিক সকাল প্রতিদিন
কারিগরী সহায়তায় তাইপুর রহমান তপু।