প্রকাশের সময় 10/10/2024
নিজস্ব প্রতিবেদক: বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের বিরুদ্ধে সম্পৃক্ত থেকে। ছাত্র-জনতার আন্দোলন দমাতে তিনি অর্থ, অস্ত্র ও সন্ত্রাসী বাহিনী দিয়ে শেখ হাসিনা সরকারকে প্রকাশ্যে সহায়তা করেছেন গুলশান থানার আওতাধীন ১৮ নং ওয়ার্ড শ্রমিক লীগের সাংগঠনিক সম্পাদক ইয়াদুল ইসলাম স্বাধীন ওরুপে রাজু।স্বৈরাচার আওয়ামী লীগ সরকারের নেতাকর্মীদের মনরঞ্জনের জন্য কালাচাঁদপুরে গড়ে তুলেছেন অবৈধ গেস্ট হাউজ নামে নারী ও মাদক ব্যবসা,অভিযোগ রয়েছে ছাএ জনতার আন্দোলনে কাউন্সিলর বাবুল কে অস্র ও সন্ত্রাসী বাহিনী দিয়ে সহযোগিতা করেছে এই শ্রমিক লীগ নেতা রাজু। গত ১৯জুলাই বিকাল সাড়ে ৩টায় গুলশানের কালাচাঁদপুর এলাকার বারিধারা পার্ক রোডে ছাএ জনতার আন্দোলনের সময় হামলার ঘটনা ঘটে। সেই হামলায় শিক্ষার্থী আব্দুল্লাহ আল আবির, নর্থ সাউথ ইউনিভার্সিটির শিক্ষার্থী ডিজিস্ট সহ বেশ কয়েকজন আহত হন। তাদেরকে উদ্ধার করে ঢাকা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে নেওয়া হলে পরদিন ২০ জুলাই সকালে ডিজিস্ট ও আবিরের মৃত্যু হয়। এই ঘটনায় গত ২০ আগস্ট হাসান মাহমুদ নামে একজন বাদী হয়ে গুলশান থানায় একটি হত্যা মামলা দায়ের করেন,ছাত্র-জনতার আন্দোলন দমাতে তিনি অর্থ, অস্ত্র ও সন্ত্রাসী দিয়ে সহায়তা দেওয়ার অভিযোগ রয়েছে রাজুর বিরুদ্ধে , ও আসামিদের মধ্যে আছে- ঢাকা উত্তর সিটি করপোরেশনের ১৮ নম্বর ওয়ার্ড কাউন্সিলর জাকের হোসেন বাবুল, ১৮ নম্বর ওয়ার্ড আওয়ামী লীগ নেতা শিমুল,১৮ নাম্বার ওয়ার্ড শ্রমিকলীগের সাংগঠনিক সম্পাদক ইয়াদুল ইসলাম স্বাধীন ও রুপে রাজু। গুলশান থানা ছাত্রলীগ নেতা আনিসুর রহমান সুজন, মানিক, সোহাগ,গুলশান থানা শ্রমিক লীগ নেতা মো. মহসিন ওরফে কাকরা মহসীন,গুলশান থানা যুবলীগ নেতা মো.জামিল হোসেন, মো.শহিদুল ইসলাম, গুলশান থানা আওয়ামী ওলামা লীগের সহ-সভাপতি মো. আব্দুল হামিদসহ ১৫০-২০০ জন অজ্ঞাতনামা আওয়ামী লীগ নেতাকর্মী। এলাকা বাসীর অভিযোগ ইয়াদুল ইসলাম স্বাধীন ও রুপে রাজু ছাত্র হত্যায় সরাসরি নেতৃত্ব দিয়ে ও প্রকাশ্যে এলাকায় ঘুরাঘুরি করছে এবং তার অবৈধ ব্যবসা পরিচালনা করছে,এই রাজু কে গ্রেফতার করে আইনের আওতায় এনে শাস্তির দাবি ও তুলেছেন অনেকে।