সর্বনাশা ‘বাবা ট্যাবলেট’ ওরফে ইয়াবা দেশের বারটা বাজিয়ে এখন বিদেশেও (সৌদি আরবে) চলছে এর রমরমা বাণিজ্য। এর প্রধান কারণ ইয়াবার সহজলভ্যতা। আর এই রমরমা বাণিজ্যের নেপথ্যে উল্লেখযোগ্য সংখ্যক ক্রেতা-বিক্রেতা উভয়ই বাংলাদেশি প্রবাসীরা।
সরেজমিন অনুসন্ধানে ও নাম প্রকাশে অনিচ্ছুক একাধিক প্রবাসীদের সাথে কথা বলে জানা যায়, সৌদি আরবের উত্তরাঞ্চল প্রদেশের সাকাকা ও আর’আর শহরে বসবাসরত কিছু অসাধু প্রবাসী বাংলাদেশী ক্ষুদ্র ইয়াবা ব্যবসায়ীরা সৌদি আরবের এসব শহরের বিভিন্ন স্থানে ইয়াবা আসক্ত কিশোর ও তরুণদের মাঝে তা অবাধে বিক্রি করছে।
এর মধ্যে সৌদি আরবের আর’আর শহরের ছোক গানাম (গবাদিপশু মাকের্ট ),মুনছুরিয়া,নাছিরিয়া,ফয়ছালিয়া ও মুছাদিয়া নামক এসব এলাকায় ‘বাবা ট্যাবলেট’ ওরফে ইয়াবার রমরমা বাণিজ্য করছেন কুমিল্লা জেলার তিতাস উপজেলার জসিম নামের এক প্রবাসী বাংলাদেশি যুবক।
জসিম সাকাকা ও আর’আর শহরে মাদকসেবিদের কাছে ইয়াবার গডফাদার হিসেবে পরিচিত। জসিমের একাধিক সিন্ডিকেটের আওতায় রাতদিন মাদকসেবীদের কাছে ইয়াবা পৌঁছানোর কাজে ব্যস্ত থাকছেন।জানাযায়,জসিম ও তার মাদক সিন্ডিকেটের পুরোপুরি নিয়ন্ত্রণেই চলছে সৌদি আরবের উত্তরাঞ্চল সাকাকা ও আর'আর শহরের ইয়াবাবাজার।প্রতি পিছ ইয়াবার মূল্য ৪০ রিয়াল যা বাংলাদেশী মুদ্রামান প্রায় ১৩০০ টাকা দরে আসক্তদের মাঝে দেদারছে বিক্রি করছেন মাদক সম্রাট জসিম।
বিস্তারিত আসছে....।
তথ্য মন্ত্রণালয়ে আবেদনকৃত গণমাধ্যম দৈনিক সকাল প্রতিদিন
কারিগরী সহায়তায় তাইপুর রহমান তপু।